Ad Code

Responsive Advertisement

ডায়াবেটিস কি?

ডায়াবেটিস কি?

ডায়াবিটিস হলো একটি রক্তশর্করা ও গ্লুকোজ বিপাকীয় ব্যাধি, যা ব্যক্তির শরীরে প্রয়োগ করা ইনসুলিন প্রস্তুতি বা ইনসুলিন ব্যবহারের পরিমাণ অথবা ইনসুলিনের প্রভাবে উন্নত রক্তশর্করা স্তরের অসম্মান বৃদ্ধি নির্দেশ করে। এটি শরীরের মধ্যে গ্লুকোজ গ্রহণ এবং ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির গঠনকে বিপরীত করতে পারে, যা প্রধানভাবে খাদ্য ও শরীরের অত্যধিক নিম্নবৃদ্ধির কারণে ঘটতে পারে। এটি একজন ব্যক্তির জীবনে যেকোনো বয়সে ঘটতে পারে এবং সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ডায়াবেটিস হলে কি খাবার খাবেন?

ডায়াবেটিস রোগীর জন্য খাদ্য পরিস্থিতি গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারের ধরন এবং পরিমাণ সীমিত করতে হবে। তাদের খাবারে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফাইবার, চর্বি ও ক্যালরির বিষয়টি শব্দ বিজ্ঞানের আলোকে বিবেচনা করতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রধানত কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং প্রোটিন, ফাইবার, ফ্যাট ও ভিটামিন-মিনারেলের পরিমাণও সঠিকভাবে দিতে হবে।

খাদ্য ব্যবস্থাপনার কিছু সুবিধা হল:

কার্বোহাইড্রেট: ডায়াবেটিস রোগীদের কার্বোহাইড্রেটের উচ্চ-গ্লাইসেমিক সূচকযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে, যেমন সবুজ শাকসবজি, গোটা শস্য, প্রোটিন সমৃদ্ধ ডাল, ডালিয়া, আটাবিহীন গোটা শস্য ইত্যাদি।
প্রোটিন: প্রোটিন জাতীয় খাবার যেমন মাংস, মাছ, ডাল, ডিম, পানি, রাজহাঁস ইত্যাদি ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
ফাইবার: আঁশযুক্ত খাবার যেমন পটল, লাউ, শাকসবজি, ফল, ডালিয়া, চালের কুঁড়া ইত্যাদি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো।
চর্বি: অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার বাদ দেওয়া উচিত এবং চর্বিগুলি প্রধানত ওমেগা -3 এবং ওমেগা -6 চর্বিগুলির উত্স থেকে গ্রহণ করা উচিত, যেমন মসুর, বাদাম, বাকউইট, সরিষা ইত্যাদি।
ক্যালোরি: ডায়াবেটিস রোগীদের তাদের দৈনিক ক্যালোরি গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং অতিরিক্ত ক্যালোরি হারাতে হবে।
এই বিষয়ে নির্দিষ্ট পরামর্শের জন্য, আপনার ব্যক্তিগত চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কি?

ডায়াবেটিস হল এমন একটি অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তির রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা খুব বেশি থাকে এবং শরীরে ইনসুলিন নামক হরমোন ব্যবহার বা উত্পাদন করতে সমস্যা হয়। ডায়াবেটিস একে অপরের অত্যধিক পরিমাণে গ্লুকোজ সৃষ্টি করতে পারে, যা শরীরকে স্বাস্থ্য বা জীবনযাত্রার প্রতি বিভ্রান্ত এবং অসহনীয় করে তুলতে পারে।

ডায়াবেটিস চিকিত্সার লক্ষ্য হল রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা, সময়মতো উচ্চ রক্তে শর্করা প্রতিরোধ করা এবং জটিলতাগুলি দূর করা। ডায়াবেটিস চিকিত্সা প্রধানত ওষুধ, পুষ্টি, ব্যায়াম এবং জীবনধারা পরামর্শের উপর ভিত্তি করে হতে পারে।

ডায়াবেটিস চিকিৎসার কিছু প্রধান দিক নিচে উল্লেখ করা হলো:

ওষুধ: ডায়াবেটিসের চিকিৎসা করা হয় ওষুধ দিয়ে যা রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং ইনসুলিনের উৎপাদন বা ব্যবহার বাড়াতে সাহায্য করে।
পুষ্টি: ডায়াবেটিস রোগীদের একটি স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর খাদ্য দ্বারা সুস্থ রাখা হয়, এবং খাদ্যতালিকাগত শর্ত এবং কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ দেওয়া হয়।
ব্যায়াম এবং ফিটনেস: নিয়মিত ব্যায়াম এবং শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ ডায়াবেটিস চিকিত্সার মূল দিক।

 একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা, নিয়মিত পরিসংখ্যান, নিয়মিত নিয়মিত চেক আপ এবং স্থানীয় ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ ডায়াবেটিস রোগীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ